space

অলিম্পিক্সের ১৭টি সুইমিং পুলের আকারের সমান সুইমিং পুল তৈরি হচ্ছে ব্রিটেনে

অলিম্পিক্সের ১৭টি সুইমিং পুলের আকারের সমান সুইমিং পুল তৈরি হচ্ছে ব্রিটেনে

প্রায় শূন্য অভিকর্ষ বলে (‘মাইক্রোগ্র্যাভিটি’) মহাকাশচারীদের প্রশিক্ষণ দিতে ব্রিটেনে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের গভীরতম সুইমিং পুল। যা অলিম্পিক্সের ১৭টি সুইমিং পুলের আকারের সমান। এই সুইমিং পুল যে শুধুই মহাকাশচারীদের প্রশিক্ষণ দিতে কাজে লাগানো হবে, তা নয়। সেখানে থাকবে বিশাল ক্লাসরুম, বহু মহাকাশচারীর থাকার ব্যবস্থাও। মহাসাগর ও সুগভীর সমুদ্রের অতলে ডুব দিয়ে প্রাণী ও প্রাকৃতিক সম্পদের খোঁজের জন্য রোবট ও মানুষ নামানোর প্রশিক্ষণও দেওয়া হবে সেখানে। বিশ্বের এই গভীরতম সুইমিং পুলের নকশা এঁকে তা তৈরির তোড়জোড় শুরু করেছে যে সংস্থা, সেই ‘ব্লু অ্যাবিস’-এর তরফে জানানো হয়েছে আনুমানিত ২১ কোটি ৩০ লক্ষ ডলার খরচ হবে সুইমিং পুলটি বানাতে। এ ব্যাপারে তারা ইউরোপিয়ান স্পেস…
Read More
প্রথম বার মহাকাশ স্টেশনে মানুষ নিয়ে পাড়ি দিল চিনের রকেট

প্রথম বার মহাকাশ স্টেশনে মানুষ নিয়ে পাড়ি দিল চিনের রকেট

আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নভশ্চরদের নিয়ে যাওয়ার জন্য রওনা দিল চিনের রকেট। মহাকাশ স্টেশনে মানুষ পাঠানোর জন্য এটাই ছিল চিনের প্রথম উদ্যোগ। তা সফল হলে মহাকাশ গবেষণার প্রতিযোগিতায় যুগান্তকারী পদক্ষেপ হবে। চিনের সরকারি চ্যানেলে এই উৎক্ষেপন সরাসরি সম্প্রচারও করা হয়েছে। চিনের গোবি মরুভূমির জিউকুয়াং উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে বেজিংয়ের সময় সকাল ৯টা ২২ মিনিট অর্থাৎ ভারতীয় সময় বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা ৫২ মিনিটে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল রকেটটি। সেই মহাকাশযানে ছিলেন ৩ জন নভশ্চর। তাঁরা হলেন নিয়ে হাইশেং, লিউ বোমিং এবং তাং হোংবো। ওই তিন নভশ্চরকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন পরিবারের লোক এবং সহকর্মীরা। এই যাত্রার সাফল্য কামনা করে সকলে মিলে সে দেশের দেশাত্মবোধক গানও গেয়েছেন।…
Read More
মহাকাশে আগে কে? এই প্রতিযোগিতা শুরু হতে চলেছে চলচ্চিত্রের শ্যুটিং নিয়েও

মহাকাশে আগে কে? এই প্রতিযোগিতা শুরু হতে চলেছে চলচ্চিত্রের শ্যুটিং নিয়েও

মহাকাশ নিয়ে এ বার পূর্ণদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্রের শ্যুটিং হবে মহাকাশেই এই প্রথম। সেই লক্ষ্যেই মহাকাশে পাঠানো হচ্ছে রাশিয়া ও আমেরিকার দুই বিখ্যাত অভিনেতা ও অভিনেত্রীকে। তাঁদের সঙ্গে যাবেন দুই পরিচালকও। তবে আলাদা আলাদা অভিযানে অভিনেতা, অভিনেত্রী, পরিচালকদের মহাকাশে পাঠাবে আমেরিকা ও রাশিয়া। আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা নাসা ও রাশিয়ার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা রসকসমস এই খবর দিয়েছে। রসকসমস জানিয়েছে, পূর্ণদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্রের শ্যুটিং-এর জন্য ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৭০ মাইল উপরে পৃথিবীর কক্ষপথে প্রদক্ষিণরত আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পাঠানো হবে দেশের অত্যন্ত জনপ্রিয় অভিনেত্রী য়ুলিয়া পেরেসলিডকে। অক্টোবরের গোড়ার দিকে। তাঁর সঙ্গী হবেন রাশিয়ার জনপ্রিয় চলচ্চিত্র পরিচালক ক্লিম শিপেঙ্কো। নাসা-ও জানিয়েছে, পূর্ণদৈঘ্যের চলচ্চিত্রের শ্যুটিং-এর জন্য পাঠানো হচ্ছে হলিউডের…
Read More
চিনা রকেটের ১৮ টন ওজনের বর্জ্য ভেঙ্গে পরে ভারত মহাসাগরে

চিনা রকেটের ১৮ টন ওজনের বর্জ্য ভেঙ্গে পরে ভারত মহাসাগরে

চিনা দ্রব্যের এমনিতেই বিশ্বজুড়ে বদনাম। যদিও চিনা দ্রব্যের দাম কম বলে একটা সুনামও রয়েছে। তবে চিনা দ্রব্য একেবারেই টেকসই নয়। আর সেটা আরও একবার প্রমাণ হল। মহাকাশেও টিকল না চিনের বানানো রকেট। আছড়ে পড়ল পৃথিবীর উপর। চিনা রকেট Long March 5B আছড়ে পড়ল ভারত মহাসাগরে। আপাতত ক্ষয়ক্ষতির কোনও খবর নেই। গত সপ্তাহেই লঞ্চ হয়েছিল এই চিন রকেট। তার পরই সেটির ভেঙে পড়ার খবর পাওয়া যায়। জানা গিয়েছিল, যে কোনও সময় পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে সেই রকেটের একটি বড় অংশ। তবে বিজ্ঞানীদের ভয় ছিল, রকেটের সেই বিশাল অংশ যদি লোকালয়ে আছড়ে পড়ে তা হলে বড়সড় ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা থাকবে। তবে শেষমেশ সেটি…
Read More
ভেঙেপড়ছে চিনা রকেট; বিশ্বজুড়ে আতঙ্ক

ভেঙেপড়ছে চিনা রকেট; বিশ্বজুড়ে আতঙ্ক

একেবারেই অনিয়ন্ত্রিত গতিতে পৃথিবীর দিক ছুটে আসছে চিনের বৃহত্তম রকেটের ১০০ ফুট লম্বা মূল অভ্যন্তরীণ অংশ(‘কোর’)-টি। তা দিন কয়েকের মধ্যে পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তে ভেঙে পড়তে পারে। ফের বায়ুমণ্ডলে ঢুকে (‘রি-এন্ট্রি’) পড়ার পর। মহাকাশ গবেষণা সংক্রান্ত নিউজপোর্টাল ‘স্পেসনি‌উজ’ এই খবর দিয়েছে। চিনের বানানো এই বৃহত্তম রকেটটির নাম- ‘লং মার্চ ৫বি রকেট’। মহাকাশে খুব গুরুত্বপূর্ণ অভিযানের জন্যই এই শক্তিশালী রকেট বানিয়েছে চিনা মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। পৃথিবীর কক্ষপথে নিজের দেশের একটি মহাকাশ স্টেশন বানাতে চলেছে চিন। প্রকল্পের নাম- ‘তিয়ানহে মহাকাশ স্টেশন’। তা উৎক্ষেপণের জন্য কিছু দিন ধরেই প্রস্তুতি নিচ্ছে চিন। ওই মহাকাশ স্টেশনের একটি ‘মডিউল’ (অংশ) পরীক্ষামূলক ভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে পাঠাতে গত…
Read More
‘বেনু’ নামের গ্রহানুতে মানুষের খোঁড়াখুঁড়ির

‘বেনু’ নামের গ্রহানুতে মানুষের খোঁড়াখুঁড়ির

চাঁদে মানুষ পদচিহ্ন রেখে এসেছে কবেই। মঙ্গলে ছাপ ফেলছে একাধিক ল্যান্ডার ও রোভারের চাকা। উপগ্রহ ও গ্রহের পাশাপাশি, গ্রহাণুর গায়েও এ বার খোঁড়াখুঁড়ির ছাপ রেখে এসেছে মানুষের যন্ত্রপাতি। গ্রহের মতো গ্রহাণুগুলিও সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। তবে আকারে সেগুলি অনেক ছোট। বড়সড় পাথরের খণ্ডের মতো। বেনু তেমনই একটি কার্বন সমৃদ্ধ গ্রহাণু। খুবই অন্ধকার। সূর্যের আলোর ৩০ শতাংশ প্রতিফলিত হয় পৃথিবী থেকে। বেনু থেকে হয় মাত্র ৪ শতাংশ। ফলে এটাকে দেখা বেশ শক্ত কাজ। পৃথিবী থেকে ২৯.৩ কোটি কিলোমিটার দূরের এই অন্ধকার কালো গ্রহাণুটির খোঁজ মিলেছিল ১৯৯৯ সালে। কী আছে এতে, ভাল করে জানার জন্য ‘ওসিরিস-রেক্স’ নামের যান পাঠিয়েছিল নাসা। ২০২০ সালের ২০…
Read More