elephant

বানারহাটে হাতির শাবকের দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য

বানারহাটে হাতির শাবকের দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য

জলপাইগুড়ি জেলার বানারহাট ব্লকের চুনাভাটি চা বাগানের ফ্যাক্টরির পিছনে একটি এক বছরের হাতির শাবকের মৃত দেহ উদ্ধার করে বনদপ্তরের কর্মীরা। জানা গেছে, শ্রমিকরা এদিন কাজে যোগ দিতে গেলে ফ্যাক্টরির পিছনে চা বাগানের ধারে মৃত শবকটিকে দেখতে পান এরপরেই খবর দেওয়া হয় বনদপ্তরের কর্মীদের। খবর পেয়ে ছুটে আসেন বিন্নাগুরি বন্যপ্রাণ বিভাগের কর্মীরা। তারা দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য গরুমারা প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রে নিয়ে যায় বলে জানা গেছে। তবে কি কারনে হস্তি শাবকের মৃত্যু হলো তা এখনও অজানা। ময়নাতদন্তের পরেই জানা যাবে মৃত্যুর আসল কারণ বলে বনদপ্তর সূত্রে খবর।
Read More
জলপাইগুড়ির কাশবনের মাঝে দেখা মিলল হাতির দলের

জলপাইগুড়ির কাশবনের মাঝে দেখা মিলল হাতির দলের

জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের রংধামালি এলাকায় দেখা মিলল প্রায় কুড়িটি হাতির। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। এদিন প্রচুর মানুষ জমায়েত করেন হাতির পাল দেখতে। ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে আসেন গরু মারা এবং জলপাইগুড়ি বন্যপ্রাণ বিভাগের কর্মী এবং আধিকারিকরা। জানা গেছে, হাতির পালটি বৈকন্ঠপুর জঙ্গল থেকে তিস্তা পারে ঢুকে যায়। বর্তমানে তারা কাশবনের ভেতরেই রয়েছে। জলপাইগুড়ি গরুমারা রেঞ্জ,বৈকন্ঠপুর সহ জলপাইগুড়ি বনদপ্তরের কর্মী এবং আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে এসেছে। দিনের আলো থাকায় বর্তমানে জঙ্গলে ফেরানো সম্ভব হবে না হাতির দলটিকে। তবে বন কর্মীরা নজর রাখছেন হাতির দলটির গতিবিধির উপর যেন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে। আলো নামলেই জঙ্গলে ফেরানো সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন তারা।
Read More
হাতির হানায় ক্ষতিগ্রস্ত কালচিনিবাসী

হাতির হানায় ক্ষতিগ্রস্ত কালচিনিবাসী

সাতসকালে গ্ৰামে দাপিয়ে বেড়াল বুনো হাতির দল। সকালে ঘুম থেকে উঠে বুনো হাতির মুখোমুখি হল বাসিন্দারা। ঘটনাটি ঘটেছে কালচিনি ব্লকের দলসিংপাড়া গোপালবাহাদুরবস্তি এলাকায়। গতকাল রাতে দলসিংপাড়া গোপালবাহাদুরবস্তি এলাকায় বক্সা জঙ্গল থেকে বুনো হাতির দল প্রবেশ করে এলাকায় ব‍্যাপক তাণ্ডব চালায়। এলাকার বাসিন্দাদের ঘর ভেঙ্গে দেয়, সুপারি বাগান নষ্ট করে। শনিবার সকাল ওবধি বুনো হাতির দল এলাকায় তাণ্ডব চালায়। এলাকার বাসিন্দা দিওয়ান ছেত্রীর ঘর ভেঙ্গে দেয় বুনো হাতি। দিওয়ান ছেত্রী বলেন, "বৃদ্ধ বাবা ও মা কে নিয়ে ঘর থেকে পালিয়ে প্রাণ বাঁচিয়েছি।" এলাকার বাসিন্দারা জানান, তাদের পেশা হচ্ছে সুপারি চাষ। আগে ধান,ভুট্টা চাষাবাদ করত কিন্ত এই বুনো হাতির হানায় ধান, ভুট্টা,…
Read More
বীরপাড়া বুনো হাতির আক্রমণে মৃত্যু এক ব‍্যাক্তির

বীরপাড়া বুনো হাতির আক্রমণে মৃত্যু এক ব‍্যাক্তির

বুনো হাতির আক্রমণে মৃত্যু হল এক বয়ষ্ক ব‍্যাক্তির। ঘটনাটি ঘটেছে আলিপুরদুয়ার জেলার বীরপাড়া দলমোর চা বাগানে। গতকাল গভীর রাতে সাতটি হাতির একটি দল দলমোর চা বাগানে প্রবেশ করে। একটি বুনো হাতি জোহান মুণ্ডার ঘরে হানা দেয় ঘর ভাঙতে শুরু করে হাতির আক্রমণ থেকে বাঁচতে জোহান ঘর ছেড়ে পলায়ন করতে গেলে বুনো হাতি জোহানকে শুঁড় দিয়ে পেঁচিয়ে উঠোনে আছাড় মারে এই ঘটনায় জোহানের মৃত্যু হয়। ঘটনাস্থলে শুক্রবার সকালে বনদপ্তরের মাদারিহাট রেঞ্জের বনকর্মী ও আধিকারিকরা পৌঁছায় ও বীরপাড়া থানার পুলিশ পৌঁছে মৃতদেহ উদ্ধার করে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন‍্য আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
Read More
হস্তী শাবকের মৃত্যুতে চাঞ্চল্য জলপাইগুড়িতে

হস্তী শাবকের মৃত্যুতে চাঞ্চল্য জলপাইগুড়িতে

সন্তানের দেহ আগলে শোকসভা হাতির দলের। তিনদিন পর হাতির দল কে সরিয়ে মৃত হস্তি শাবকের দেহ উদ্ধার করলো বন দফতর। জলপাইগুড়ির বৈকন্ঠপুর বন বিভাগের তিস্তা নদীর গৌরিকোন এলাকার ঘটনা। নদীর চরে বাদাম, ভুট্টা আবাদ করেন চর এলাকার বাসিন্দারা। তা খেতে একপাল হাতি হানাদেয় চর এলাকায়। পেটপুরে খাওয়া দাওয়ার পরেও হাতির দলকে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে সন্দেহ হয়েছিল বন কর্মীদের। স্পেশাল ড্রাইভ করে দলটিকে দুই ভাগ করে বৈকন্ঠপুর এবং কাঠামবাড়ির জঙ্গলের দিকে সরিয়ে দিতেই বেরিয়ে আসে শাবকের মৃত দেহ। মনে করা হচ্ছে তিনদিন আগেই মৃত্যু হয়েছে আনুমানিক চার বছর বয়সী স্ত্রী হস্তি শাবকটির। প্রচণ্ড দাবদাহের মধ্যে বিষক্রিয়ায় মৃত্যু হতে পারে বলে…
Read More
আর্মি ক্যাম্পে ঢুকে ,দাপিয়ে বেড়াল  বুনো হাতি

আর্মি ক্যাম্পে ঢুকে ,দাপিয়ে বেড়াল বুনো হাতি

সাতসকালে সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে ঢুকে গেল বুনো হাতি।দাপিয়ে বেড়াল বেশ কয়েকঘন্টা। জানা গিয়েছে এদিন ভোরবেলা বাগডোগরা আর্মি ক্যাম্পের গেট দিয়ে ঢুকে যায় একটি বুনো হাতি।ক্যাম্পের ভিতর হাতি ঢুকতে পেয়ে সেনাবাহিনীর কর্মীরা সতর্ক হয়ে যান এবং বনদপ্তরে ফোন করেন। সেনাবাহিনীর কর্মীরা জানিয়েছে দীর্ঘ দুইতিন ঘন্টা দাপিয়ে বেড়ালেও কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। বনকর্মীরা এসে হাতিটিকে বের করে দিয়ে জঙ্গলে পাঠিয়ে দেয় বলে জানা গেছে।
Read More