একের পর এক বাজি কারখানায় বিস্ফোরণে ঘটনায় বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। সেক্ষেত্রে বাজি বাজার ব্যবসায়ীদের ছাড়পত্র দেওয়া হবে কিনা তাই নিয়েই উঠেছিল প্রশ্ন। তবে এবার বাজি বাজারের ক্ষেত্রে ৭ দিনের পরিবর্তে কয়েক মাস ধরে প্রতিটি জেলায় একটি করে বাজি বাজার বসানো যাবে বলে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে জেলায় বাজি মজুত রাখার ক্ষেত্রেও ছাড় দেওয়া হয়েছে।
এবং ব্যবসায়ীরা মুখ্য সচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন যে সাপ বাজি, ফুলঝরি এবং বন্দুকে ফাটানো ক্যাপ কম ক্ষতিকর। এগুলির ক্ষেত্রে যাতে ছাড় দেওয়া হয়। তারপরেই ‘মাইক্রো, স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজেস অ্যান্ড টেক্সটাইলস’ দফতর থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। একই সঙ্গে পুলিশকে এই বিষয়ে পদক্ষেপ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সাধারণত কালীপুজোর সময় এই ধরনের বাজির ব্যবসা বেড়ে যায়। একাধিক বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ফলে ধরপাকড় চালাচ্ছেন পুলিশ।
এছাড়াও দত্তপুকুর, মালদহ, বজবজে একের পর এক ঘটনায় লালবাজার ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়েছে। সাধারণত ৫ কিলোগ্রামের বেশি বাজি বিক্রি করতে গেলে দমকল ও পুলিশের অনুমতি লাগে। তা না হলে সে ক্ষেত্রে কড়াকড়ি করতে চাইছে লালবাজার।