WORLD GOLD COUNCIL

ভারতীয় সোনার বাজারে ইকোনোমেট্রিক মডেল

ভারতীয় সোনার বাজারে ইকোনোমেট্রিক মডেল

ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তরফ থেকে 'ভারতীয় স্বর্ণের চাহিদা' শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। ভারতীয় সোনার বাজারে এটি প্রথম ইকোনোমেট্রিক মডেল। উল্লেখ্য, এই মডেলের মাধ্যমে ১৯৯০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত তিন দশকের বার্ষিক তথ্য সংগ্রহ করা যায়, যার মাধ্যমে ভারতের বাজারে সোনার চাহিদা অনেকাংশেই বৃদ্ধি পাবে। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতি ১% মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধির জন্য ভারতে সোনার চাহিদা ২.৬% বৃদ্ধি পায়। অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ দেখা গিয়েছে যে ভারতীয় বাজারে সোনার চাহিদা বৃদ্ধির একমাত্র উপায় হল ভোক্তাদের ক্রমবর্ধমান আয়। তাই বর্তমানে ভারতের বাজারে সোনার চাহিদা কমে যাওয়ার মূল কারণ হল ভোক্তাদের সঞ্চয় ও আয়ের পরিমাণ কমে যাওয়া। ভারতীয় স্বর্ণের চাহিদা শিরোনামক…
Read More
গোল্ড জুয়েলারি ও ইনভেস্টমেন্টের চাহিদা বাড়বে

গোল্ড জুয়েলারি ও ইনভেস্টমেন্টের চাহিদা বাড়বে

ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের সাম্প্রতিক ‘গোল্ড ডিমান্ড ট্রেন্ডস’ রিপোর্ট থেকে জানা গেছে, ২০২১ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে গোল্ডে কনজিউমার ইনভেস্টমেন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে, কিন্তু কিছু ইনভেস্টর ছিলেন ‘লেস বুলিশ’। এইসময়ে গোল্ড ডিমান্ড ছিল ৯৫৫.১ টন। ২০২১ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকের অপেক্ষায় এটা ৯ শতাংশ বৃদ্ধি। বিগত বছরের একইসময়ে এটা ছিল ৯৬০.৫ টন। কনজিউমার গোল্ড পারচেজের ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিস্থিতি দেখা গেছে এপ্রিল থেকে জুন মাসে। রিটেল ইনভেস্টররা প্রচুর পরিমাণে বার ও কয়েন কিনেছেন (২৪৩.৮ টন) যা একটানা চারবারের ত্রৈমাসিক ইয়ার-অন-ইয়ার ভিত্তির হিসেবে সন্তোষজনক। গ্রাহকরা গোল্ড জুয়েলারি কিনেছেন ৩৯০.৭ টন, যা বিগত বছরের একই ত্রৈমাসিকের তুলনায় ৬০ শতাংশ বেশি। দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ইটিএফ (এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ডস) নেট…
Read More