11
Mar
সন্দীপ রবিবার সন্ধ্যায় আট বছরের মেয়েকে নিয়ে ঘুরতে যাবেন বলে বের হয়েছিলেন এবং এটাই বলে বের হয়েছিলেন তার স্ত্রীকে। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সন্দীপ ২০১৬ সাল থেকে হিসারের বিশ্ববিদ্যালয়ে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত ছিলেন। অনেকক্ষণ কেটে যাওয়ার পরেও বাড়ি ফিরছিলেন না তিনি। বহু ক্ষণ বাড়িতে না আসায় সোজা স্বামীর অফিসে চলে যান তরুণী। অফিসের দরজা খুলতেই পিতা এবং কন্যার ২ জনের রক্তাক্ত দেহ দেখতে পান তিনি। পুলিশের দাবি, নিজের নাবালিকা কন্যাকে খুন করে আত্মহত্যা করেছেন তরুণ। ঘটনাটি রবিবার সন্ধ্যায় হায়দরাবাদের হিসার এলাকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে। মৃতের নাম সন্দীপ গয়াল,বয়স ৩৫। পুলিশকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনি জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের পশুচিকিৎসা এবং রেডিয়োলজি বিভাগের…