বন্যায় বিপন্ন মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে আর্থিক সহায়তা নিয়ে রাজ্য সরকারের পাশে দাঁড়িয়েছেন বিভিন্ন পেশার মানুষ। মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে অনুদান প্রদানে এগিয়ে এসেছে বিভিন্ন ক্লাব, সামাজিক সংস্থা ও সংগঠন সহ বণিক মহলও। বিশেষ করে মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহার উদাত্ত আহ্বানে সাড়া দিয়ে প্রতিদিনই ত্রাণ তহবিলে আর্থিক অনুদান জমা পড়ছে।
রাজ্যে বন্যা পরবর্তী পরিস্থিতিতে ত্রাণ কাজের জন্য আর্থিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন ত্রিপুরা ড্রাগ কন্ট্রোল অফিসার অ্যাসোসিয়েশন: ৫০,০০০ টাকা, বিশ্বজিৎ সরকার ও রাজু সরকার: ১০,০০০ টাকা, ডাঃ সুখেন্দু নাথ, শিবনগর: ১০,০০০ টাকা, অসিত বর্ধন: ১০,০০০ টাকা, আব্দুল করিম: ২০,০০০ টাকা, সিস্টার নিবেদিতা কো-অপারেটিভ সোসাইটি: ১০,০০০ টাকা, তাপস ভট্টাচার্যঃ ১০,০০০ টাকা, বাঘাযতীন মর্নিং ক্লাব: ১৫,০০০ টাকা, ত্রিপুরা ওয়েব মিডিয়া ফোরাম: ১০,৫০০ টাকা, স্কাইলার্ক ক্লাব: ২৫,০০০ টাকা, আপনজন ক্লাব: ২৫,০০০ টাকা, সারদা সংঘ: ১০,০০০ টাকা, গোপাল বৈদ্য, ধলেশ্বর: ২০,০০০ টাকা, ভারত তীর্থ ক্লাব: ১০,০০০ টাকা, স্বপন দেববর্মা: ২০,০০০ টাকা, শুভ চেতনা, বিশালগড়: ১৫,০০০ টাকা, তাজমিন আকতার: ৫,০০১ টাকা, ত্রিপুরা সংখ্যালঘু সমবায় উন্নয়ন নিগম লিমিটেড: ১,০০,০০০ টাকা, কিশোর বিশ্বাস: ৫,০০০ টাকা, দীপ্তনু ঘোষ: ৫,০০০ টাকা, বিভীষণ দাস: ১২,০০০ টাকা, প্যারাডাইস সোশ্যাল অর্গানাইজেশন: ২৫,০০০ টাকা, বিজেপি সদর গ্রামীণ মহিলা মোর্চা: ১০,০০০ টাকা, ব্রাইট ক্লাব: ১০,০০০ টাকা, সৌরভ দত্ত: ৫,০০০ টাকা, অমিত দেবনাথ, বনমালীপুর: ১০,০০০ টাকা, নিউ গৌর ড্রাগ হাউস: ২০,০০০ টাকা, অস্মিতা রায়: ১,০০০ টাকা, আমিশা চক্রবর্তী: ১,০০০ টাকা।
এর পাশাপাশি বন্যা ত্রাণে এগিয়ে এসেছেন লক্ষ্মণ সাহা ও অতুল সাহা: ২০,০০০ টাকা, তৃপ্তিশ্রী এন্টারপ্রাইজ (উত্তম পাল): ১০,০০০ টাকা, পার্বণ ব্যাঙ্কুয়েট হল: ১০,০০০ টাকা, বড়জলা মন্ডল বিজেওয়াইএম – বিজেপি: ১৫,৫০০ টাকা, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন ক্লাব: ৫১,০০০ টাকা, পঙ্কজ কুমার দাস: ১০,০০০ টাকা।
বিপন্ন মানুষের সহায়তায় আর্থিক অনুদান নিয়ে এগিয়ে আসার জন্য সমস্ত দাতাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা।