গত তিনদিন ধরে সিকিম সহ পাহাড় ও উত্তরের সমতলে চলছে লাগাতার বর্ষন, শুক্রবার রাতে দ্রুত গতিতে বাড়তে থাকে তিস্তা নদীর জলস্তর, এরই মধ্যে দফায় দফায় তিস্তা ব্যারাজ থেকে ছাড়তে হয় জল, যে কারনে তিস্তা নদীর পাড়ের জনপদে দেখা দেয় চাঞ্চল্য। রাত থেকেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে টাকিমারি, মালবাজর সাব ডিভিশনের বিভিন্ন্ এলাকা সহ জলপাইগুড়ি পৌরসভার দুই এবং তিন নম্বর ওয়ার্ডের তিস্তা পাড়ের মানুষজনকে সতর্ক করে চলতে থাকে মাইকে প্রচার। রাতেই জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের বোয়াল মারি, নন্দনপুর গ্রামে জলমগ্ন মানুষের খোজ খবর নিতে পৌছে যান সদর মহকুমা শাসক সহ অন্যান্য আধিকারিকেরা।
অপরদিকে পাহাড়ে ভারি বৃষ্টির জেরে ডুয়ার্সের বিভিন্ন নদী সহ পাহাড়ী ঝোরা গুলোতে বেড়েছে জলের স্রোত। আশঙ্খা রয়েছে হড়পা বানের। লাগাতার বৃষ্টির কারণে শুক্রবার দুদিনের ভারী বর্ষায় ফুঁসছে তিস্তা সহ অন্যান্য নদী, সতর্কতা মূলক প্রচার শুরু প্রশাসনের, ধস, জলে, বিধ্বস্ত জনজীবন। গত দুদিন থেকে সিকিম সহ উত্তরের সমতলে চলছে লাগাতার বর্ষন, শুক্রবার রাতে দ্রুত গতিতে বাড়তে থাকে তিস্তা নদীর জলস্তর, এরই মধ্যে দফায় দফায় তিস্তা ব্যারাজ থেকে ছাড়তে হয় জল, যে কারনে তিস্তা নদীর পাড়ের জনপদে দেখা দেয় চাঞ্চল্য। রাত থেকেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে টাকিমারি, মালবাজর সাব ডিভিশনের বিভিন্ন্ এলাকা সহ জলপাইগুড়ি পৌরসভার দুই, এবং তিন নম্বর ওয়ার্ডের তিস্তা পাড়ের মানুষজনকে সতর্ক করে চলতে থাকে মাইকে প্রচার।
রাতেই জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের বোয়াল মারি, নন্দনপুর গ্রামে জলমগ্ন মানুষের খোজ খবর নিতে পৌছে যান সদর মহকুমা শাসক সহ অন্যান্য আধিকারিকেরা। অপরদিকে পাহাড়ে ভারি বৃষ্টির জেরে ডুয়ার্সের বিভিন্ন নদী সহ পাহাড়ী ঝোরা গুলোতে বৈছে জলের স্রোত। আশঙ্খা রয়েছে হড়পা বানের। লাগাতার বৃষ্টির কারণে শুক্রবার রাত থেকে শিলিগুড়ি থেকে কালিম্পং যাবার পথের তিস্তা খোলা এলাকায় নদীর জল উঠে আসে রাস্তায়। ফলে থমকে যায় গাড়ী চলাচল, গত কয়েকদিন ধরে চলা প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে কার্যত বিধ্বস্ত অবস্থায় জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, দার্জিলিং জেলার স্বাভাবিক জনজীবন। থমকে যায় গাড়ী চলাচল।।এহেনন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে কার্যত বিধ্বস্ত অবস্থায় জলপাইগুড়ি,কালিম্পং, দার্জিলিং জেলার স্বাভাবিক জনজীবন।