সিকিমের অস্থায়ী সেনা-ছাউনিতে অস্ত্র এবং বিস্ফোরক মজুত করা হয়েছিল। সেনাবাহিনী সেগুলি নিয়ে সীমান্তের দিকে এগোচ্ছিল।তবে সেইসব কিছু ভেসে যায় তিস্তার হরপ্পা বানে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর গজলডোবা থেকে যৌথ ভাবে অস্ত্র তল্লাশির অভিযান শুরু করেছে সেনাবাহিনী ও জেলা পুলিশ। তল্লাশি চলবে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত।
ড্রোন ক্যামেরা উড়িয়েও তিস্তার পারে কাশবনে বিস্ফোরক খোঁজা হবে বলে সূত্রের খবর। এছাড়াও সোমবার জলপাইগুড়ির তিস্তা নদীর পার থেকে উদ্ধার করা হয়েছে শেল। গাজলডোবায় বসানো হয়েছে বিস্ফোরক খোঁজার রেডার। তবে পুলিশ সূত্রের খবর, সেনাবাহিনীর আরও একটি দল আসতে চলেছে জলপাইগুড়িতে।
সেনাবাহিনীর এক অফিসারের কথায় জানা গিয়েছে যেখানে যা অস্ত্র, বিস্ফোরক পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলির তথ্য উপরে পাঠানো হচ্ছে এবং সেখান থেকে পাঠানো নির্দেশ মেনে সমস্ত কাজ করা হচ্ছে এবং তিস্তার পারে আপাতত লাঙল চালানোর সময়ও সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। কারণ, লাঙলের ফলায় শেল লেগে বিস্ফোরণ হতে পারে।