মেডিকাগোর সায়েন্টিফিক ও মেডিক্যাল রিসার্চ বিভাগের একজিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট নাথালি ল্যানড্রি বলেছেন, উদ্ভিজ্জ উপাদান থেকে তৈরি হয়েছে এই ভ্যাকসিন। করোনা প্রতিরোধে এই ভ্যাকসিনও কার্যকরী প্রমাণিত হবে আশা করা যায়। মানুষের শরীরে সম্পূর্ণ নিরাপদ ও সুরক্ষিত। ২০ বছর ধরে প্ল্যান্ট-ভ্যাকসিন তৈরির রেকর্ড রয়েছে মেডিকাগোর। প্রথম পর্যায়ের ট্রায়ালের পরে দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল হবে অক্টোবরে। প্রথম পর্যায়ে ভ্যাকসিনের ট্রায়াল শুরু করেছে কানাডার বায়োফার্মাসিউটিকাল কোম্পানি মেডিকাগো। ১৮০ জন সুস্থ ও প্রাপ্তবয়স্ক স্বেচ্ছাসেবককে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। মেডিকাগোর সঙ্গে ভ্যাকসিনের ট্রায়ালের দায়িত্বে রয়েছে কানাডার কোম্পানি ফিলিপ মরিস।