স্থানীয় লোকজন জড়ো করে করার জন্য কে টাকা জুগিয়েছিল তারই তদন্তে নেমেছে । রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে রিপোর্ট পাঠিয়েছেন। গত সোমবারের বিশ্বভারতীতে বীরভূমের জেলা পুলিশ সুপার শ্যাম সিং সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সোমবারের হিংসার ঘটনা নিয়ে
গত সোমবার বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে হিংসার ঘটনা নিয়ে তদন্তে নেমে পড়ল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। বিশ্বভারতীর আচার্য হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। হামলার ঘটনা নিয়ে ইতিমধ্যেই তাঁর সচিবালয়ে রিপোর্ট পৌঁছেছে। সরকারি সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়ের নির্দেশেই হামলার ঘটনা নিয়ে তদন্তে নেমেছে এই কেন্দ্রীয় তদন্ত এজেন্সি।
এ ব্যাপারে একদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী, রাজ্য পুলিশের ডিজি বীরেন্দ্র এবং জেলা প্রশাসনকে চিঠি পাঠিয়েছে ইডি। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় থানায় যে সব এফআইআর দায়ের হয়েছে তার প্রতিলিপি চেয়েছে তারা। এখনও পর্যন্ত পাঁচটি এফআইআর দায়ের হয়েছে।
বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, সোমবার হিংসার ঘটনার নেপথ্যে ছিলেন স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক নরেশ বাউরি ও স্থানীয় দুই তৃণমূল কাউন্সিলর। বাইরে থেকে ট্রাক্টরে করে তাঁরাই লোক জমায়েত করেছিলেন বিশ্বভারতী চত্বরে। সঙ্গে পে লোডার ইত্যাদি আনা হয়েছিল পাঁচিল ভাঙতে। এ ভাবে লোক জমায়েত করা ও পে লোডার ইত্যাদি আনার জন্য কে টাকা জুগিয়েছিল তা তদন্ত করে দেখতে চাইছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।