মার্কিন ফার্মা জায়ান্ট মোডার্না ও ফাইজারের সঙ্গে ভ্যাকসিন দৌড়ে এগিয়ে গেল আরও এক ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি নোভাভ্যাক্স। মেরিল্যান্ডের এই বায়োটেকনোলজি ফার্ম ভ্যাকসিন তৈরির জন্যই জনপ্রিয়। এর আগে এইচআইভি, হেপাটাইটিস বি-এর ভ্যাকসিন বানিয়েছিল এই সংস্থা।
সুখবর দিল নোভাভ্যাক্স। প্রথম পর্যায়ের ট্রায়ালের রিপোর্ট সামনে এনে নোভ্যাভ্যাক্স দাবি করেছে, করোনার টিকা মানুষের শরীরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিবডি তৈরি করেছে। টিকার প্রভাব ইতিবাচক। টি-কোষ সক্রিয় হয়ে রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তুলছে।
নোভ্যাভ্যাক্সের ভ্যাকসিন গবেষণার প্রধান ভাইরোলজিস্ট ডক্টর গেগরি গ্লেন বলেছেন, এই ভ্যাকসিন মানুষের শরীরে সম্পূর্ণ নিরাপদ। দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের রিপোর্টও ভাল। সেপ্টেম্বর থেকে টিকার তৃতীয় স্তরের ট্রায়াল শুরু হবে। সব ঠিক থাকলে ডিসেম্বরের আগেই ভ্যাকসিন চলে আসবে বাজারে।