লাদাখ সীমান্তে শান্তি ফেরাতে এই নিয়ে সপ্তমবার আলোচনায় বসতে চলেছে দুই দেশ। কিন্তু দক্ষিণ প্যাঙ্গং উপকূলে তৎপর চিনের বাহিনী। উত্তর প্যাঙ্গং লেকেও নতুন করে সেনা মোতায়েন করছে চিন। শীতের আগে পাহাড়ি ফিঙ্গার এলাকার দখল নিতে মরিয়া চিনের বাহিনী।
ভারতীয় নিয়ন্ত্রণাধীম পাহাড়ি এলাকা দখলের চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় আরও আগ্রাসী হয়ে উঠেছে লাল সেনা। প্রায় ২০০ সেনাকে তারা সরিয়ে এনেছে ফোর-ফ্রন্টে। ভারতীয় বাহিনীর মুখোমুখি যুদ্ধ-ট্যাঙ্ক বসিয়ে সেনার সংখ্যা বাড়িয়ে চলেছে চিন।
দক্ষিণে চুসুল, মলডোর কাছে ফের লাল সেনার তৎপরতা লক্ষ্য করা গেছে। প্যাঙ্গং হ্রদের উত্তর সীমায় ৩ নম্বর ফিঙ্গার পয়েন্টের কাছে নতুন করে সামরিক কাঠামো তৈরিতে লেগে পড়েছে লাল ফৌজ। দক্ষিণ প্যাঙ্গং লেকের ৭০ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে মুখোমুখি যুদ্ধট্যাঙ্ক সাজিয়ে বসে গেছে ভারত ও চিনের বাহিনী।
অন্যদিকে, পাহাড় হোক বা সমতলভূমি, যে কোনও প্রতিকূল পরিবেশে যুদ্ধ করার মতো প্রশিক্ষণ আছে ভারতীয় সেনার। আবহাওয়ার বদল হোক বা প্রাকৃতিক বিপর্যয়, কোনও কিছুই টলাতে পারবে না ভারতের বীর জওয়ানদের। তাই চিনের সেনা আগ্রাসন দেখানোর চেষ্টা করলে তা বরদাস্ত করা হবে না।