ঘূর্ণিঝড় যশের আগে আতঙ্কের প্রহর গুনছে বাংলা। তবে তার মধ্যেই অব্যাহত হাসফাঁস গরম। তবে শনিবার দুপুরেই গরম থেকে মিলল রেহাই। বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে কলকাতার একাধিক অংশে। বৃষ্টিতে ভিজেছে হাওড়া ও হুগলীর একাংশও। এদিকে, আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানানো হচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গে এই ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা বেশি। বুধবার সন্ধ্যায় আছড়ে পড়তে পারে যশ। তবে গত বছরের ভয়ংকর ঘূর্ণিঝড় আমফানের থেকে যশের দাপট কম হওয়ার সম্ভাবনা। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, রাজ্যে ৪০-৪৫ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। মঙ্গলবার হাওয়ার বেগ হতে পারে ঘণ্টায় ৭০ কিমি।২৫ মে থেকে রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি শুরু হবে। কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টি হতে পারে পরবর্তী সময়ে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। বাকি জেলাগুলিতেও বৃষ্টি হবে। ২৬ মে ভারী বৃষ্টি হবে রাজ্যে। ২৭ মে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উত্তাল হতে পারে সমুদ্র। ২৩ মে থেকে সমুদ্রে মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধ করা হয়েছে। যাঁরা মাঝ সমুদ্রে রয়েছেন, তাঁদের ২৩ তারিখ সকালের মধ্যে ফিরে আসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।