এক কর্মী করোনা আক্রান্ত হতেই বন্ধ করা হল ইডেন গার্ডেন্সে সিএবির অফিস। সূত্রের খবর, ওই কর্মীর নাম চন্দন দাস। তিনি সিএবির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং দফতরে চুক্তির ভিত্তিতে কাজ করতেন। রিপোর্ট পজিটিভ আসতেই চার্নক হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে।
এই ঘটনার পরে সিএবির তরফে একটি প্রেস বিবৃতি জারি করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, “সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং দফতরে চুক্তির ভিত্তিতে কাজ করা চন্দন দাস নামের এক কর্মীর শরীরে করোনাভাইরাস ধরা পড়েছে। বর্তমানে তাঁকে চার্নক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।” গত এক সপ্তাহ ধরে কাজে আসেননি চন্দন। কিন্তু তারপরেও সিএবির তরফে ঠিক করা হয়েছে, আপাতত সামনের সাত দিন ইডেনের অফিস বন্ধ রাখা হবে। যাঁরা এই মুহূর্তে সিএবি অফিসে কাজ করছিলেন, তাঁদের এই সময়ে অফিসে আসতে নিষেধ করা হয়েছে।
ডালমিয়া বলেন, “করোনা সংক্রমণের পরে সিএবিতে পুরো দমে কাজ শুরু হয়নি। কয়েক দিন আগে থেকে কিছু সংখ্যক কর্মী নিয়ে অফিস শুরু হয়েছে। শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কর্মীদেরই আসতে বলা হচ্ছিল। কিছু মিটিংও হয়েছে এই সময়ে। তাছাড়া কিছু হয়নি।”
অবশ্য শুধু সিএবি নয়, করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পরেই বন্ধ করে দেওয়া হয় মুম্বইয়ের বিসিসিআইয়ের দফতরও। সিদ্ধান্ত নেন বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। সব কর্মীদের জানিয়ে দেওয়া হয় বাড়ি থেকেই কাজ করতে। দরকারি বৈঠকও ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমেই হচ্ছে। বিশ্বের সর্বোচ্চ ক্রিকেট নিয়ামক সংস্থা আইসিসির সদস্যরাও ভিডিও কনফারেন্সেই বৈঠক সারছেন। যদিও মার্চ মাস থেকে বন্ধ থাকার পর আগামী ৮ জুলাই থেকে ফের শুরু হচ্ছে ক্রিকেট।