বিষয়টি সূত্রপাত এক বছর আগে এক রোগী মৃত্যু ঘটনাকে কেন্দ্র করে। এক বছর আগে রোগীর পরিবারকে ক্ষতিপূরণ বাবদ ৩ লক্ষ টাকা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল আনন্দলোক হাসপাতালকে। কিন্তু সেই নির্দেশ মোতাবেক রোগীর পরিবারের হাতে ক্ষতিপূরণ তুলে দেয়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতালের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছিল রোগীর পরিবার। পুরো ঘটনাটির তদন্তে নেমে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে অভিযুক্ত ঘোষণা করে রোগীর পরিবারের হাতে ক্ষতিপূরণ বাবদ ৩ লক্ষ টাকা তুলে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল স্বাস্থ্য কমিশন। কিন্তু সম্প্রতি হাসপাতালের তরফে জানানো হয় এত টাকা দেওয়া তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। আপাতত এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ তারা দিতে পেরেছেন।
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আনন্দলোক হাসপাতালের সমস্ত শাখাগুলি বন্ধ করার নির্দেশ দিলেন স্বাস্থ্য কমিশনের চেয়ারম্যান অসীম কুমার বন্দোপাধ্যায়। পাশাপাশি রোগীর পরিবারকে হাসপাতালের সম্পত্তি বিক্রি করে বকেয়া টাকা আদায় করে নিতে বলেছেন তিনি।