কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী রাম বিলাস পাসোয়ান জানিয়েছেন এবার থেকে প্রযোজক দেশ, প্রস্তুতকর্তা / আমদানি / প্যাকার এর নাম ঠিকানা, উত্পাদন তারিখ, মেয়াদ শেষের তারিখ এমআরপি (ট্যাক্স সহ), পরিমাণ / ওজন, ভোক্তা অভিযোগ নম্বর লিখতেই হবে। পাশাপাশি এই লেখার ক্ষেত্রে কোনো রকম কারচুপি করা চলবে না। স্পষ্ট অক্ষরে লিখতে হবে এই তথ্যগুলি। ভোক্তা বিষয়ক বিভাগ এই বিষয়গুলিতে নজরদারি করবে। কোনো ভাবে এই নিয়ম না মানলে কঠিন শাস্তি হতে পারে প্রস্তুতকারক ও বিক্রয়কারীর।
কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী রাম বিলাস পাসোয়ান জানিয়েছেন এবার থেকে প্রযোজক দেশ, প্রস্তুতকর্তা / আমদানি / প্যাকার এর নাম ঠিকানা, উত্পাদন তারিখ, মেয়াদ শেষের তারিখ এমআরপি (ট্যাক্স সহ), পরিমাণ / ওজন, ভোক্তা অভিযোগ নম্বর লিখতেই হবে। পন্য বিক্রিতে আর কোনো কারচুপি মানবে না মোদি সরকার । দেশবাসীকে ঠকিয়ে যাতে আর কোনো ভাবে ব্যবসা না করতে পারে সংস্থাগুলি তার জন্য কঠোর নিয়ম বলবৎ করার পথে হাঁটল কেন্দ্রীয় সরকার।পাশাপাশি এই লেখার ক্ষেত্রে কোনো রকম কারচুপি করা চলবে না। স্পষ্ট অক্ষরে লিখতে হবে এই তথ্যগুলি। ভোক্তা বিষয়ক বিভাগ এই বিষয়গুলিতে নজরদারি করবে। কোনো ভাবে এই নিয়ম না মানলে কঠিন শাস্তি হতে পারে প্রস্তুতকারক ও বিক্রয়কারীর।
পাশাপাশি, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন জানিয়েছেন, এবার থেকে দেশে ব্যাবসা করা প্রতিটি ই কমার্স সংস্থাকে তাদের পণ্য কোন দেশে উৎপাদিত তা জানাতে হবে ক্রেতাকে। যে সব পণ্য ইতিমধ্যেই নথিভুক্ত তাদের সম্পর্কেও অবগত করতে হবে। নিয়মিত এই নির্দেশ না মানলে পোর্টাল থেকে পণ্যটি সরিয়ে দেওয়া হতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।
মেক ইন ইন্ডিয়া’ ও ‘আত্মনির্ভর ভারত’ প্রকল্পকে উন্নত করতে এই পদক্ষেপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে জানানো হয়েছে অর্থমন্ত্রকের তরফে। সরকারি পোর্টালগুলিতে পণ্যে কতখানি দেশীয় উপাদান ব্যবহার হয়েছে তা জানানো হবে। যে পণ্যে ৫০ শতাংশের বেশি দেশীয় উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে, ক্রেতা পোর্টাল দেখে তা কেনার সুবিধা পাবেন। এই পণ্যগুলিকে প্রথম শ্রেণিভুক্ত করা হবে।