বিগত বেশ কিছু মাস ধরে রাজ্যে জুড়ে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তোলপাড় পরিস্থিতি। যতদিন এগিয়ে চলেছে ততই প্রকাশ্যে এসেছে একের পর এক তথ্য, নাম জড়িয়েছে একাধিকের। এই পরিস্থিতিতে গতবছর থেকে রাজ্যে দুর্নীতির অভিযোগে একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছে ইডি। উদ্ধার হয়েছে কোটি-কোটি টাকা। শুধুই টাকা নয়, মিলেছে কেজি-কেজি সোনাও।
নিয়ম অনুযায়ী, প্রথমে বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তি ও নথির একটি সিজার লিস্ট তৈরি করে ইডি। তারপর কোন নোটে কত টাকা রয়েছে, কোন নোটের কতগুলি বান্ডিল সেসব নথিভুক্ত করা হয়। এরপর একটি কারেন্ট অ্যাকাউন্ট খুলে বাজেয়াপ্ত হওয়া টাকা জমা রাখা হয়। আদালতের অনুমতি নিতে খুলতে হয় এই অ্যাকাউন্ট যা ইডি-র এসপি (SP) পদমর্যাদা অফিসারের নামে খোলা হয়।
অন্যদিকে যদি খামে বা কাগজ মোড়ানো অবস্থায় টাকা পাওয়া যায় তাহলে তা মালখানায় রাখা হয়। বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত সেই টাকা মালখানাতেই থাকে। কারেন্ট অ্যাকাউন্টে যদি টাকা রাখা হয় তাহলে সেই টাকা বাজারে খাটাতে পারে ব্যাঙ্ক।