নিষিদ্ধ শব্দ বাজি নয় আলোর উৎসব আরও আলোকিত হোক, এই বার্তা নিয়ে সমাজের বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংগঠন পথে নেমেছে। আজ শিলিগুড়ি জার্নালিস্ট ক্লাবের কক্ষে এক সাংবাদিক সন্মেলন করেন শহরের সংগঠনগুলো।
সাংবাদিকদের জানাতে গিয়ে একাধিক সংগঠন গুলো হতাশার সুরে জানান যে, কাজ প্রশাসনের করা উচিৎ তা তারা নিজেদের উদ্দ্যোগে করছেন।
সূর্যনগর সমাজ কল্যাণ সংস্থার সম্পাদক আশিষ ব্রহ্ম জানান, আলোর উৎসব শুধু আলোর উৎসবই হোক।
নেফের তরফ থেকে দীপ নারায়ণ তালুকদার জানান, কাওয়াখালিতে বাজির বাজারে পরিবেশ বান্ধব আতসবাজির নামে দেদার নিষিদ্ধ শব্দ বাজি বিকচ্ছে প্রশাসনের নাকের ডগায়।
অনিমেষ বোস জানান, সকলের প্রয়াসে এটা রোধ করা সম্ভব। কলকাতার সবুজ মঞ্চের তরফ থেকে হাইকোর্টে কেস করা হয়েছে।
শিলিগুড়ি ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন এর সভাপতি রুপক দে সরকার জানান, শহর শিলিগুড়িকে বাঁচাবার জন্য প্রশাসনের কোনো হেলদোল না থাকায় সকলে মিলে শহর শিলিগুড়ি কে দুষণের হাত থেকে বাঁচাতে হবে। আইন অনুসারে রাত ৮টা থেকে ১০পর্যন্ত যে সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে বাজি ফোঁটানোর জন্য। যদি রাত ১০টার পরে বাজি ফাটে তাহলে তাদের কে ফোন করে বিস্তারিত জানালে সেই তথ্য তাঁরা সবুজ মঞ্চ কে পাঠাবেন। সেই কারনে তিনটি হেল্প লাইন নম্বর চালু করা হয়েছে সেটি হলো–9932653798,9233424101,9434106530।