দিল্লীর উদ্দেশ্যে রওনা দিতে কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বিমানবন্দরে তিনি বোনাসের দাবিতে চা শ্রমিকদের ডাকা বনধ প্রসঙ্গে বলেন, চা শ্রমিকদের দাবিদাওয়া প্রাসঙ্গিক। গতবারে তুলনায় মালিকপক্ষ কম বোনাস দেওয়ার কথা বলছেন। সরকার মালিকপক্ষের হয়ে দালালি করছে। চা মালিকেরা সব থাকে মুখ্যমন্ত্রী পাড়ায়। ভবানীপুরের বাসিন্দা। মুখ্যমন্ত্রীর সাথে চা মালিকদের ভালো সম্পর্ক তাই শ্রমিকদের কথা ভাবছে না। বাংলা বন্যার টাকা থেকে বঞ্চিত মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বলেন, আমফানের সময় হাজার কোটি টাকা এসেছিল। সেই টাকা তৃণমূল নেতাদের একাউন্টে গিয়েছে।
প্রাকৃতিক বিপর্যয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হয়। মুখ্যমন্ত্রী সাহায্য চেয়ে কি কোন চিঠি লিখেছেন। সব সময় তিনি যুদ্ধ করতে লড়াই করতে ব্যস্ত। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম আকাশে টাস্কফোর্সের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন সে প্রসঙ্গে বলেন, তৃণমূল নেতাদের টাকা দিলে যা ইচ্ছা তাই করা যায়। সব বাজারগুলো থেকে তোলাবাজি করা হয়। বাজারে যেখানে খুশি দোকান বসানো যায়।
কাঠ মানে দিলে সমস্ত কিছুই সম্ভব। আর জি কাণ্ডে বিচার চেয়ে যাদবপুরে আজাদী স্লোগান প্রসঙ্গে বলেন, এই আন্দোলনকে হাইজ্যাক করার চেষ্টা করছে অতি বামেরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অঙ্গুলি হেলনেই এইসব করছে। যাতে সাধারণ মানুষ পিছিয়ে আসে। সাধারণ মানুষ কাশ্মীরের আজাদী চায় না। তারা ভারতবর্ষকে নিয়ে খুশি আছে। এরাই ভোটের সময় নয় ভোট টু বিজেপি করে। এরা সামনে বামপন্থী যেটা তাদের ছদ্মবেশ, পিছনে সক্রিয় তৃণমূল কর্মী।