মাথাভাঙ্গা দুই ব্লকে এক যুবককে খুন করে পুঁতে রাখার অভিযোগ।বিশাল পুলিশ বাহিনী এবং ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে আজ উদ্ধার হলো সেই যুবকের মৃত দেহ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে ২২ তারিখ ঘোকসাডাঙা থানায় নিখোঁজ সংক্রান্ত একটি মামলা দায়ের হয়।সেখানে কয়েকজন যুবকের নাম উল্লেখ ছিল।পুলিশ নিখোঁজ ফইজুল হকের মোবাইল উদ্ধার করে সন্দেহজনক কয়েকটি নাম্বার নিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং ২৬ তারিখ রমজান আলি নামে এক যুবককে আটক করে।তদন্তে নেমে পুলিশ মৃত ফয়জুল হকের বাড়ী থেকে প্রায় ৫ কিমি দূরে শুনশান বুড়ি তোর্সা নদীর চর থেকে নদীর ধারে মাটি চাপা মৃতদেহ উদ্ধার করে। তারপর তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে চারজনের নাম উঠে আসে। জানা গেছে মেয়ে ও মেয়ের বাবা-মা সহ মোট ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মূল অভিযুক্তকে আজ জয়গা থেকে গ্রেফতার করা হয় বলেও জানা গেছে পুলিশ সূত্রে। পুলিশ সূত্রে খবর দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়ে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। মৃত ফইজুল হকের বাবার দাবি একটি মেয়ের সাথে তার ছেলের বিয়ে নিয়ে কথা হয় কিন্তু তারপর অন্য এক জায়গায় তার ছেলের বিয়ে দিয়ে দেন। তবে সেই মেয়ের সাথে তার ছেলের কোনো রকম প্রেমের সম্পর্ক এমনকি বিয়ের পরেও কোনও সম্পর্ক ছিলো কিনা জানা নেই।