ওমিক্রনে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি কোভিড সংক্রমিতদের, সাবধানবানী WHO এর

দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া গিয়েছে করোনার এক নতুন প্রজাতি ‘বি.১.১.৫ একাধিক করোনা-প্রতিরোধী ভ্যাকসিন দিয়ে তার সঙ্গে লড়াই চলছে। এরই মাঝে এই নতুন প্রজাতি দেখা দেওয়ায় নতুন আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে৷  WHO বলছে, যাদের আগে কোভিড-১৯ ছিল তাদের দেহে সহজে পুনরায় সংক্রমিত হতে পারে ওমিক্রন।WHO বলছে, কোভিড-১৯-এর ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের প্রাথমিক প্রমাণ থেকে জানা যায় যে এই প্রজাতি পুনরায় সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। অর্থাৎ, যাদের আগে কোভিড-১৯ ছিল তাদের দেহে সহজে পুনরায় সংক্রমিত হতে পারে ওমিক্রন। কিন্তু এ সংক্রান্ত তথ্য সীমিত। হু আরও বলেছে যে ভ্যাকসিন এই মারাত্মক রোগসংক্রমন এবং মৃত্যু কমাতে সবসময় কার্যকরী নয়।ডেল্টা সংক্রমণও অনেকক্ষেত্রে আকটাতে অক্ষম ভ্যাকসিন। 

ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনের চরিত্রে একাধিক বার বদল ঘটে এই রূপের জন্ম।তা বাকি প্রজাতির থেকে আলাদা।দক্ষিণ আফ্রিকায় যে ক’জনের দেহে এই প্রজাতির উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছে তাঁদের সকলেই কিন্তু টিকাপ্রাপ্ত। তাই জারা দু’দু’টি ভ্যাকসিন নিয়ে হাতে প্রমাণপত্র নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় যে ক’জনের দেহে এই প্রজাতির উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছে তাঁদের সকলেই কিন্তু টিকাপ্রাপ্ত।

দক্ষিণ আফ্রিকা সরকার NGS-SA-এর সদস্য সরকারি পরীক্ষাগার এবং বেসরকারি পরীক্ষাগারগুলিকে অবিলম্বে জিনোম সিকোয়েন্সিং করার পরামর্শ দিয়েছে। ঘুরে বেড়াচ্ছেন, তাঁরাও আর মোটেই নিরাপদ নন। এই প্রজাতির হাই মিউটেশন রয়েছে বলে জানা গেছে এবং তা দেশের জন্য গুরুতর জনস্বাস্থ্যের প্রভাব ফেলতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *