চলতি বছরে ডেঙ্গুতে বাপ্পা রায়ের মৃত্যু খবর ছড়িয়ে পরতেই এলাকা পরিষ্কারের পাশাপাশি বাড়ি ছুটে আসেন বিধায়ক শংকর ঘোষ সহ মেয়র গৌতম দেব। তথ্য লোপাট প্রসঙ্গে মেয়রের বক্তব্য, পুরো বিষয়টি স্বাস্থ্য দপ্তরের হাতে পুরনিগমের এতে কোন ভূমিকা নেই। ২৩ নম্বর ওর্য়াডের রাজীব গান্ধী বাই লেনের বাসিন্দা বছর ২৮-র বাপ্পা রায়ের তিন-চার দিনের জ্বরে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে মৃত্যু হয়। ডেথ সার্টিফিকেটে বাপ্পাবাবুর ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যায়।
আজ সকালে প্রথমে শিলিগুড়ি বিধানসভার বিধায়ক শংকর ঘোষ ও পুরনিগমের বিরোধী দলনেতা অমিত জৈন বাপ্পা রায়ের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন এবং কথা বলেন।সেখান থেকে বেরিয়ে শংকরবাবু জানান, মৃত্যুটা খুই দুঃখের। পুরনিগমকে পরিচ্ছন্নতা বিষয়টি আরোও গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে। এছাড়াও ডেঙ্গুর সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে হবে,সকলে যাতে অবগত হতে পারেন এই ব্যাপারটি নিয়ে।এরপর শিলিগুড়ি পুরনিগমের মেয়র গৌতম দেব ওর্য়াড কাউন্সিলর লক্ষ্মী পাল সহ সকলে পরিবারের সঙ্গে কথা বলে দুঃখ প্রকাশ করেন।এরপর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তথ্য গোপনের ব্যাপারে বলে এই পুরো বিষয়টি স্বাস্থ্য দপ্তরের পোর্টালে রয়েছে। এটিতে পুরনিগমের কোন হাত নেই, তাই অভিযোগ করবার আগে পুরো বিষয়টি নিয়ে অবগত হওয়া উচিৎ।