নতুন বাবা-মার কাছে পৌঁছালো কলি। জন্মের পর অজানা কারণে মা-বাবার চোখের কাটা হয়ে উঠেছিল সদ্যোজাত কলি। তাই হয়তো জন্মদাতা মা-বাবা তাকে হাসপাতালের বাইরে ফেলে দিয়ে গিয়েছিল। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় কলিকে উদ্ধার করে ভর্তি করা হয়েছিল তুফানগঞ্জ মহকুমা হাসপাতালে। হাসপাতালে চিকিৎসার পর কলি সুস্থ হয়ে ওঠে। তুফানগঞ্জ মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসারত চিকিৎসক এবং চিকিৎসা কর্মীরা বহুদিন হাসপাতালের মধ্যেই তাকে লালন পালন করে। হাসপাতালের চিকিৎসক এবং চিকিৎসা কর্মীরা ওই ছোট্ট শিশুর নাম রাখে কলি। পরবর্তীতে কলির ঠাই হয় কোচবিহারের একটি হোমে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে কলির প্রোফাইল সরকারি ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়। সেই ওয়েবসাইট থেকেই কলির সম্বন্ধে খোঁজখবর নিয়ে প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে আমেরিকার এক দম্পতি। সমস্ত আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আজ ওই দম্পতি সরকারি হোম থেকে কলিকে দত্তক নেয়। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই দম্পতির হাতে তুলে দেওয়া হয় কলিকে।
Related Posts
জলপাইগুড়িতে পুরসভা অভিযানের ডাক দিলো সিপিআইএম
পরিষেবা নেই, দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে জলপাইগুড়ি পুরসভা বলে অভিযোগ। ২৫ শে নভেম্বর পুরসভা অভিযানের ডাক দিয়েছে সিপিআইএম। জলপাইগুড়িতে সাংবাদিক…
পুরুষ বন্ধ্যাত্বকরণের উপর পথনাটক প্ৰদৰ্শিত হল জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে
স্বাস্থ্য দপ্তরের উদ্যোগে এবং জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালের সহযোগিতায় ২১ নভেম্বর থেকে ৪ঠা ডিসেম্বর পর্যন্ত চলছে এনএসভি ফোর্ট নাইট অনুষ্ঠান। এই…
কোচবিহারের ভাঙ্গরাই মন্দিরে শুরু হল ঐতিহাসিক ‘বড়ো দেবী’-র পুজোর প্রস্তুতি
কোচবিহার: শ্রাবণের শুক্লা অষ্টমী তে বিশেষ ময়না কাঠ পুজোর মধ্য দিয়ে সূচনা হলো কোচবিহারের রাজ আমলের বড় দেবীর পূজো। কোচবিহারে…