গত মাস থেকে শুরু হয়েছে বর্ষার মরশুম, যদিও চলতি বছর দেরীতেই প্রবেশ করেছে বর্ষা৷ আর বর্ষা মানেই ডেঙ্গির উপদ্রব৷ এবারও রাজ্যে ক্রমেই উর্ধ্বমুখী ডেঙ্গির গ্রাফ৷ জেলায় জেলায় বাড়ছে ডেঙ্গির দাপট৷ এমতাবস্থায় সব জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকদের সঙ্গে স্বাস্থ্যভবনে বৈঠক হয়।
এরমধ্যে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি দাবি করেন, বাংলাদেশ থেকে এখানে ডেঙ্গু ছড়াচ্ছে। এভাবে রোগ ছড়িয়ে পড়লে কী করা যায়? কাউকে তো ঢুকতে বারণ করতে পারি না। যাদের ডেঙ্গু ধরা পড়েছে, তারা প্রত্যেকেই বাংলাদেশ থেকে এসেছেন। সে কারনেই উত্তর ২৪ পরগনা জেলার গাইঘাটা ও তার আশেপাশের এলাকায় বেশি ডেঙ্গুরোগী পাওয়া গেছে।
মমতা জানান, এপার বাংলায় ডেঙ্গু ঠেকাতে সীমান্ত এলাকাগুলোতে নজরদারি বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে কোনো পর্যটক পশ্চিমবঙ্গে এলে সীমান্তেই ডেঙ্গু পরীক্ষা করানোর প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে তিনজনের।