বাইরন চলে যাওয়ায় সাইরেন বাজলো কংগ্রেসের, রসিকতা বিজেপির রাজ্য সভাপতির
Debashish0 Comments
তৃণমূলকে রাজ্য থেকে বিদায় করতে হলে বিজেপিকেই ভোট দিতে হবে, সিপিএম বা কংগ্রেসে দেওয়া মানে ভোট নষ্ট।সাগরদিঘী প্রসঙ্গে এমনটাই জানান সুকান্ত।মঙ্গলবার দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতে রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুঁড়িতে পৌঁছেছেন, শিলিগুড়ি থেকে ধুপগুড়ি হয়ে কোচবিহার যাওয়ার পথে জলপাইগুড়ির গোসালা মোড়ে জাতীয় সড়কের পাশে দলের রাজ্য সভাপতিকে সংবর্ধনা দেন জেলা সভাপতি বাপি গোস্বামী সহ বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। সংবর্ধনা স্থলে উপস্থিত সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলার সময় রাজ্য বিজেপির সভাপতি বলেন,সাগর দিঘীর ঘটনা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলো এই রাজ্যে প্রধান বিরোধী দল বিজেপি,কংগ্রেস দলের টিকিটে জিতে বাইরন বিশ্বাস তৃণমূলে চলে যাওয়ার ঘটনা নিয়ে রসিকতা করে বলেন,বাইরন চলে যাওয়ায় কংগ্রেসের সাইরেন বেজে গেলো।এই রাজ্যে থেকে তৃণমূলকে উৎখাত করতে হলে একমাত্র বিজেপিকেই ভোট দিতে হবে।এছাড়া অন্য কোনো দলকে ভোট দিলে সেই ভোট নষ্ট হবে।বিজেপি বিধায়কদের এলাকায় উন্নয়ন নিয়ে করা প্রশ্নের জবাবে সুকান্ত বাবু বলেন, মাত্র সত্তুর লক্ষ টাকা দিয়ে একটি বিধায়ক কতটা উন্নয়ন করবে, কর্ণাটকে বিজেপি সরকার থাকা কালীন তিন কোটি টাকা করে এক একজন বিধায়কে দেওয়া হতো।এখানেও দিক উন্নয়ন অবশ্যই আরও বেশি হবে।অন্যদিকে কালীঘাটের কাকুকে আবার ইডির তলব প্রসঙ্গ নিয়ে ধুপগুড়ি তে তিনি বলেন এই বয়সে বারবার কেন ইডির কাছে যাচ্ছেন একবারই চলে গেলেইতো তিনি পারেন।বন সহায়ক আবেদন নিয়েও তিনি খোঁচা দিতে ছাড়েনি রাজ্য সরকারকে। রাজ্যের বেকার সমস্যা নিয়ে তিনি কথা বলেন এবং এম এ, পিএইচডি করা ছেলেমেয়েরা আজকে বন সহায়ক পদে আবেদন জমা দিচ্ছেন এর থেকে আর কি আশা করা যায় এই সরকারের কাছ থেকে।