আয়োডিন ঘাটতি দূরীকরণে টাটা সল্ট-এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

ভারতে আয়োডিনের অভাবজনিত কারণে তৈরি হওয়া স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানের পথে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি ঘটেছে। আয়োডিনের অভাবে হাইপোথাইরয়েডিজম, শিশুদের মানসিক বিকাশে বাধা এবং গর্ভবতী নারীদের জটিলতার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা সমাধানে কার্যকর পন্থা হল আয়োডিনযুক্ত লবণ, যা এখন ভারতে বাধ্যতামূলক। ১৯৮৩ সালে ভ্যাকুয়াম-ইভাপোরেটেড আয়োডিনযুক্ত লবণ প্রথম চালু করেছিল টাটা সল্ট, যা বর্তমানে এই ঘাটতি কমাতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছে।

টাটা সল্ট লাইট ও টাটা হিমালয়ান রক সল্ট-এর মতো পণ্য দিয়ে সংস্থাটি গ্রাহকদের চাহিদা মেটাতে নিরন্তর কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।ইন্ডিয়া আয়োডিন সার্ভে ২০১৮-১৯ অনুসারে, টাটা সল্ট আয়োডিন ঘাটতি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। তবে পশ্চিমবঙ্গে এখনও ৪৪.৯% মানুষ আয়োডিনযুক্ত লবণ সম্পর্কে জানেন না।

টাটা কনজিউমার প্রোডাক্টস-এর প্যাকেজড ফুডস বিভাগের প্রেসিডেন্ট দীপিকা ভান এপ্রসঙ্গে জানান, টাটা সল্ট গুণমানসম্পন্ন আয়োডিনযুক্ত লবণ সরবরাহে অঙ্গীকারবদ্ধ। আয়োডিন ঘাটতির বিরুদ্ধে সচেতনতা ও আয়োডিনযুক্ত লবণের ব্যাপক ব্যবহারের মাধ্যমে ভারতের লড়াই আরও চলতে থাকবে।