আলিপুরদুয়ারে ঝটিকা সফরে কেন্দ্রীয় প্রতি মন্ত্রী তথা আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বারলা। এদিন নিজের অফিসে বসে সাংবাদিক দের বলেন, “আমার টাকা কোথায় যাবে? ডিএম এর কাছে যাবে। ডিএম যদি না করে তবে? ডিএম তো ডিস্ট্রিক্ট প্রেসিডেন্ট। তৃনমূল ডিস্ট্রিক্ট প্রেসিডেন্ট ডিএম। ডিএম তৃনমূল চাইছেনা জন বারলা কাজ করুক।ফিতে কাটবো। ১৬০ টি কাজ হয়েছে। আমাকে ফিতে কাটতে দেয়না। অনেক কাজ হয়েছে। জোর করে করতে হচ্ছে। আমরা কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি আমাদের চেয়ার নেই।একটা ফাটা চেয়ার দিলেই হতো। ডিএম তো সব সিলেকশন করে।”
তৃনমূলের সর্বভারতীয় মর্যাদা নেই এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “দিদি তো স্বপ্ন দেখছিলেন,পুরো দেশে উনি রাজ করবেন। প্রধানমন্ত্রী হবেন?২০০১ বলেন এটা সেমি ফাইনাল।২০২৪ এ ফাইনাল হবে। তারপরে দিদি প্রধানমন্ত্রী হবেন। উনার মুখ্যমন্ত্রীর পদ থাকবে কিনা এটা সন্দেহ আছে। ওদের এমএলএ মন্ত্রীরা ওকে পদ থেকে সরাবে।এমন দিন আসছে ওদের এমপি মন্ত্রী ওকে সরিয়ে দিচ্ছে। টু ম্যান ডিজিশন। ওরা সব পদ নিয়ে আছে। দিদি ভাইপো।পদ ডিভাইড করা হচ্ছেনা। কলকাতা থেকে হচ্ছে। পুলিশ প্রশাসন ব্যার্থ। সব লুঠ হচ্ছে। আমরা পুরসভা জিতেছিলাম। বাক্স পালটে ওরা জিতেছে। আমরা কি করে থার্ড পজিশনে যাব। একটা পুরসভা আমরা জিততে পারব না। সেন্ট্রাল ফোর্স ছাড়া পঞ্চায়েত ভোট হবেনা। পুলিশ ছাপ্পা ভোট করবে। পাবলিক ভয় পাচ্ছে। বাড়ি বাড়ি গ্রামে আতঙ্ক ছড়বে। লাশ বের হবে। এরকম পরিস্থিতি হবে। মানুষ বিশ্বাস করছে না ওদের। মোদীকে দেখার জন্য যাচ্ছে। ডিএম চার বছরে ডাকেননি। এরকম দিন আসবে তৃনমূলের ঝান্ডা ধরার লোক থাকবেনা। মানুষ বিরক্ত। পুলিশ কে দিয়ে রাজনীতি হচ্ছে।”