গত বছর ‘সম্ভব সামিট’-এর উদ্বোধনের সময় অ্যামাজন ঘোষণা করেছিল, ২০২০ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে তারা ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে – ১০ মিলিয়ন এমএসএমই-কে ডিজিটাল ক্ষমতাযুক্ত করতে, ১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ইকমার্স এক্সপোর্ট সম্ভব করতে ও ১ মিলিয়ন কর্মসংস্থান করতে। সেই পথেই এগিয়ে চলেছে অ্যামাজন।অ্যামাজন ইন্ডিয়া এযাবৎ ২.৫ মিলিয়ন এমএসএমই-কে ডিজিটাইজ করেছে, ৩ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের রপ্তানি ঘটিয়েছে এবং প্রায় ১ মিলিয়ন মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে। ভারতে বর্তমানে২.৫ মিলিয়ন এমএসএমই অ্যামাজনের সঙ্গে কাজে যুক্ত রয়েছে। এদের মধ্যে আছেন বিক্রেতা, হস্তশিল্পী ও তাঁতশিল্পী, ডেলিভারি ও লজিস্টিক পার্টনার ইত্যাদি। ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে এপর্যন্ত প্রায় ২৫০,০০০ জন নতুন বিক্রেতা অ্যামাজন-ডট-ইনে যোগ দিয়েছেন।
‘অ্যামাজন গ্লোবাল সেলিং’ দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে এর সঙ্গে ৭০,০০০-এরও অধিক এক্সপোর্টার রয়েছেন, যারা রপ্তানিকে ৩ বিলিয়ন ডলার মূল্যেরও বেশিতে পৌঁছে দিয়েছেন। সমস্যাকীর্ণ বছরেও অ্যামাজন বিভিন্ন ক্ষেত্রে ৩০০,০০০ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানে সাহায্য করেছে। সবমিলিয়ে, ২০১৩ সাল থেকে এপর্যন্ত ভারতে ১ মিলিয়নেরও বেশি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসৃজনে সহায়তা দিয়েছেঅ্যামাজন।