আবাসনের চাহিদা বৃদ্ধি এতদিন দেশের আটটি বড় শহরে দেখা গেলেও এবার তা দেখা যাচ্ছে টিয়ার ২ ও ৩ বা ‘শ্যাডো সিটি’গুলিতেও। হাউসিং ডট কমের রিপোর্ট থেকে জানা গেছে, চাহিদা বৃদ্ধির এই প্রবণতা এসেছে লকডাউন-পরবর্তী সময়ে।
‘টাইম ফর ইন্টারনাল গ্লোবালাইজেশন – স্মল সিটিজ সেটিং দ্য টোন ফর রিভাইভাল’ শীর্ষক ‘থিংক পিস’ অনুযায়ী এই অনলাইন প্লাটফর্ম প্রত্যক্ষ করেছে যে ‘শ্যাডো সিটি’গুলি (টিয়ার ২ ও ৩ শহর) থেকে ভার্চুয়াল রেসিডেন্সিয়াল ডিমান্ড বেড়ে চলেছে। কর্পোরেট ওয়ার্কফোর্সের ‘রিভার্স মাইগ্রেশন’ এবং ‘রিমোট ওয়ার্কিং’য়ের ‘ইনক্রিজড ফ্লেক্সিবিলিটি’ এই ভার্চুয়াল রেসিডেন্সিয়াল ডিমান্ড বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ। আগ্রা ও অমৃতসরের মতো শহরে প্রি-কোভিড পর্যায়ে ১০০ শতাংশ বা তারও বেশি বৃদ্ধি দেখা গেছে। অন্যদিকে বদোদারা, লুধিয়ান, ম্যাঙ্গালুরু, চন্ডীগড় ও লক্ষ্ণৌয়ে ওই একই সময়ে আবাসনের চাহিদায় ৮০ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি ঘটেছে। সম্প্রতি প্রকাশিত ‘ভার্চুয়াল রেসিডেন্সিয়াল ডিমান্ড ইনডেক্স’ জানাচ্ছে, ছোটো শহরগুলি থেকে আবাসনের চাহিদা বাড়তে থাকলেও তা উল্লেখযোগ্য হয়ে ওঠে আগস্ট মাসে। দেশ আনলক ৪.০ স্তরে প্রবেশের পর মেট্রো শহরগুলিকে ছাপিয়ে এই ইনডেক্স ‘শ্যাডো সিটি’গুলিতে হয়েছে ২১০ পয়েন্ট, যা মেট্রো শহরগুলিতে ১৫০ পয়েন্ট।