গত পাঁচ বছর আগে চেষ্টা করে সফল না হলেও চলতি বছর জয়ী হলেন তিনি গত পাঁচ বছরে তার জনপ্রিয়তা উচ্চতার শিখরে তাই তারই ফল মিললো এবার। প্রত্যাশামতোই বিপুল ভোটে জিতেছেন তিনি। এবার সেই মতোই ইরানের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন ইব্রাহিম রাইসি। এর আগে প্রেসিডেন্ট ছিলেন হাসান রুহানি। ইরানি রাজনীতিতে রাইসি একজন কট্টরপন্থী নেতা হিসেবে পরিচিত। আগামী অগস্টে তিনি দায়িত্ব নিতে চলেছেন। ইব্রাহিম রাইসি’র বয়স ৬০ বছর। দীর্ঘ সময় ইরানের বিচারব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তিনি। বিচারপতি থেকে দেশের প্রেসিডেন্ট হয়েছেন তিনি। এর আগে ২০১৭ সালেও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন রাইসি। তবে রৌহানির কাছে তিনি হেরে যান। তবে এরপর আগামী পাঁচ বছরে ক্রমেই জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে এই কট্টরপন্থী নেতার।
প্রসঙ্গত, হাসান রৌহানি কিছুটা নরমপন্থী হলেও ইব্রাহিম রাইসি অনেকটাই কট্টরপন্থী হিসেবেই বিশ্বে পরিচিত। দেশের অভ্যন্তরেও অন্যতম ক্ষমতাশালী তিনি। বরাবরই আমেরিকা-সহ পশ্চিমী দেশগুলির তীব্র সমালোচনাও করে এসেছেন। এমনকী মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য রাইসির উপর নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে আমেরিকা। যদিও বর্তমানে আমেরিকার ক্ষমতাসীন বাইডেন প্রশাসন ইরানের প্রতি কিছুটা হলেও নরম মনোভাব নিয়েছে।