হঠাৎই সীমা অতিক্রম করে ইউক্রেনের ভিতর ঢুকে রুশ সেনার হামলা নিয়ে গত তিনদিনে উত্তপ্ত গোটা বিশ্বই। কিন্তু ধর্মীয় যে যোগটি মিলছে সেই তত্ত্বে রয়েছেন পুতিনেরই এক নেমসেক- তিনিও ভ্লাদিমির তবে নামের আগে একটা সেন্ট রয়েছে।
তিন দশক আগে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে তৈরি হওয়া দেশগুলির মধ্যে অন্যতম ইউক্রেন। হঠাৎ কেন এতদিন পর রুশ প্রেসিডেন্ট ইউক্রেন আক্রমণ করলেন তার পিছনে একাধিক যুক্তি ও তত্ত্ব কাজ করছে। কারও বক্তব্য আমেরিকার হাতের পুতুল প্রেসিডেন্টকে সরিয়ে দিতে এই হামলা চালিয়েছেন পুতিন। কারও বক্তব্য, তিন দশক আগে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া রাষ্ট্রগুলিকে আবার একজোট করতে চাইছেন তিনি।
ইউক্রেনে যুদ্ধের আবহে প্রোটোকল ভেঙে রাশিয়ার দূতাবাসে পৌঁছলেন পোপ ফ্রান্সিস। রাশিয়ার আগ্রাসন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে মস্কোর রাষ্ট্রদূতের হাতে তুলে দিলেন বার্তা। রুশ দূতাবাসে আধ ঘণ্টারও বেশি সময় কাটান পোপ। ভ্যাটিক্যানের মুখপাত্র মাত্তিও ব্রুনি জানিয়েছেন, যুদ্ধ নিয়ে তাঁর উদ্বেগ প্রকাশ করতেই এই পদক্ষেপ করেছেন পোপ। রুশ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে তাঁর কী কথা হয়েছে, সে বিষয়ে ব্রুনি মুখ খুলতে চাননি। আর্জেন্তিনীয় সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, এই সংকটে মধ্যস্থতার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন ৮৫ বছর বয়স্ক ধর্মগুরু। তবে রুশ সংবাদ সংস্থা তাস-এর রোম সংবাদদাতা জানাচ্ছেন, এই খবর অস্বীকার করেছেন রুশ রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার আদেইয়েভ। তাঁর কথায়, ইউক্রেনে সাধারণ মানুষের দুর্দশা নিয়েই মূলত তাঁদের মধ্যে কথা হয়েছে।