আশি-নব্বইয়ের দশকে দক্ষিণ ভারতের ত্রাস ছিল চন্দন বীরাপ্পন। তার বড় মেয়ে বিদ্যা রানীকে তামিলনাড়ু বিজেপির যুব মোর্চার সভাপতি পদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দস্যু বীরাপ্পনের দেখানো পথে কখনোই হাঁটেননি তার মেয়ে। বরাবরই সমাজসেবার কাজে ব্রতী হয়েছেন তিনি।
২৯ বছরের বিদ্যা জানান, তার জীবনের লক্ষ্যই হল সাধারণ মানুষের সেবা করা। তবে তাঁর বাবা যে সমাজ বিরোধী ছিল, সে কথা মানতে নারাজ তিনি। তাঁর কথায়, পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি তার বাবাকে ওই পথে টেনে নিয়ে গিয়েছিল তামিলনাড়ুতে সেভাবে সংগঠন নেই বিজেপির। বিদ্যা বীরাপ্পন পেশায় আইনজীবী। এছাড়াও বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গে তিনি সক্রিয়ভাবে যুক্ত। ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি বিজেপিতে যোগদান করেন। যোগদানের সময় বিদ্যা বলেছিলেন, সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে ইচ্ছুক তিনি। মাত্র পাঁচ মাসের মধ্যেই গেরুয়া শিবিরের নয়নের মণি হয়ে ওঠে বিদ্যা। এবার এই “দস্যু কন্যার” দয়ালু ইমেজ সামনে রেখেই তামিলনাড়ুতে বিজেপির সংগঠন মজবুত করতে চাইছে গেরুয়া শিবির।